1. info@dainikagamirbangla.online : দৈনিক আগমির বাংলা : দৈনিক আগমির বাংলা
  2. info@www.dainikagamirbangla.online : দৈনিক আগামীর বাংলা :
রবিবার, ২২ জুন ২০২৫, ১২:৩৩ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
জরুরী সাংবাদিক নিয়োগ চলছে আপনার কাছে একটি দুর্দান্ত সুযোগ! "দৈনিক আগমির বাংলা" সংবাদপত্রে জরুরী ভিত্তিতে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
শিরোনাম :
জয়পুরহাটে ছাত্রদের নিকটে মাদক বিক্রি, সেনাবাহিনীর অভিযানে আটক- ৩ বীরগঞ্জে একতা ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু! ভেড়ামারায় আন্তর্জাতিক যোগ দিবস পালন শরীরকে সুস্থ ও মনকে ভালো রাখতে যোগ ব্যায়ামের কোন বিকল্প নেই বললেন প্রভাষক মোঃ জিয়ারুল ইসলাম। বাংলাদেশ জাতীয় ইমাম সমিতি ময়মনসিংহ বিভাগীয় ইমাম সম্মেলন/২৫ইং মেহেরপুর সদর উপজেলা হিজুলী গ্রামের রাস্তার জমিতে বাঁধ, পানি বন্দী এক হাজার পরিবার নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন জরুরি ময়মনসিলহে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক বাংলাদেশ গড়তে হলে ইসলামী হুকুমত প্রতিষ্ঠা জরুরি-মাওলানা রফিকুল ইসলাম খাঁন আদ্যাপীঠে পালিত হলো আন্তর্জাতিক যোগা দিবস ও শ্যাম সুন্দর জুয়েলার্স এর যোগা ও ধ্যানের কর্মশালা। অভিযানে ১৬০ বোতল ভারতীয় মদ উদ্ধার গ্রেফতার ২ সদরঘাট থানা সিটিজেনস্ ফোরামের মত বিনিময়ও ঈদ পূর্ণমিলনী সভা অনুষ্ঠিত

ধেয়ে আসছে গ্রহাণু, ধ্বংস হয়ে যেতে পারে ঢাকাও

  • প্রকাশিত: শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৩০ বার পড়া হয়েছে

ধেয়ে আসছে গ্রহাণু, ধ্বংস হয়ে যেতে পারে ঢাকাও

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
গ্রহাণুটির আকার আনুমানিক ১৩০-৩০০ ফুট চওড়া, যা বিশাল। বিজ্ঞানীদের মতে, এটি পৃথিবীর কাছাকাছি আসার আগেই মাঝপথে ফেটে যেতে পারে, যার ফলে ৮ মেগাটন টিএনটি বিস্ফোরণের সমান শক্তি উৎপন্ন হবে। এই শক্তি এতটাই বিপুল যে এটি একটি শহরকে নিশ্চিহ্ন করতে পারে। বিজ্ঞানীরা একে ‘সিটি-কিলার’ বলে অভিহিত করেছেন।
তবে নাসা আশাবাদী, কারণ এরকম অনেক মহাজাগতিক বস্তু আগে পৃথিবীকে বিপদে ফেলতে চেয়েছিল, কিন্তু পরবর্তী সময়ে সেগুলো বিপদ তৈরি করতে পারেনি। গ্রহাণুটিকে প্রথমে ‘ইন্টারন্যাশনাল অ্যাস্টেরয়েড ওয়ার্নিং নেটওয়ার্ক’-এর দূরবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে দেখা যাবে এপ্রিল মাস পর্যন্ত, তারপর এটি দৃষ্টির বাইরে চলে যাবে এবং ২০২৮ সালে আবার দেখা যাবে। তথ্য: আনন্দবাজার, টাইমস অব ইন্ডিয়া।
নাসা সম্প্রতি এক নতুন গ্রহাণু আবিষ্কার করেছে, যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘২০২৪ওয়াইআর৪’। গত বছর ২৭ ডিসেম্বর গ্রহাণুটি বিজ্ঞানীদের চোখে প্রথম পড়ে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এই গ্রহাণু ক্রমশ পৃথিবীর দিকে এগিয়ে আসছে এবং ২০৩২ সালে এটি পৃথিবীতে আছড়ে পড়তে পারে। তবে এর বিপদ ঘটার সম্ভাবনা খুবই কম, প্রায় ৩ দশমিক ১ শতাংশ। তবুও বিজ্ঞানীরা একে পুরোপুরি উড়িয়ে দেননি।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যদি এই গ্রহাণু পৃথিবীতে আছড়ে পড়ে, তবে গোটা একটি শহর নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে। এই বিপদ-তালিকায় কলকাতা, মুম্বাই, ঢাকার মতো জনবহুল শহরগুলোও রয়েছে। নাসা জানায়, গ্রহাণুটির গতিপথ পূর্ব প্রশান্তমহাসাগরীয় এলাকা, দক্ষিণ আমেরিকার উত্তর অংশ, আফ্রিকা, আরব সাগর ও দক্ষিণ এশিয়া জুড়ে বিস্তৃত।গ্রহাণুটির আকার আনুমানিক ১৩০-৩০০ ফুট চওড়া, যা বিশাল। বিজ্ঞানীদের মতে, এটি পৃথিবীর কাছাকাছি আসার আগেই মাঝপথে ফেটে যেতে পারে, যার ফলে ৮ মেগাটন টিএনটি বিস্ফোরণের সমান শক্তি উৎপন্ন হবে। এই শক্তি এতটাই বিপুল যে এটি একটি শহরকে নিশ্চিহ্ন করতে পারে। বিজ্ঞানীরা একে ‘সিটি-কিলার’ বলে অভিহিত করেছেন।
তবে নাসা আশাবাদী, কারণ এরকম অনেক মহাজাগতিক বস্তু আগে পৃথিবীকে বিপদে ফেলতে চেয়েছিল, কিন্তু পরবর্তী সময়ে সেগুলো বিপদ তৈরি করতে পারেনি। গ্রহাণুটিকে প্রথমে ‘ইন্টারন্যাশনাল অ্যাস্টেরয়েড ওয়ার্নিং নেটওয়ার্ক’-এর দূরবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে দেখা যাবে এপ্রিল মাস পর্যন্ত, তারপর এটি দৃষ্টির বাইরে চলে যাবে এবং ২০২৮ সালে আবার দেখা যাবে। তথ্য: আনন্দবাজার, টাইমস অব ইন্ডিয়া।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© দৈনিক আগমির বাংলা
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট