1. info@dainikagamirbangla.online : দৈনিক আগমির বাংলা : দৈনিক আগমির বাংলা
  2. info@www.dainikagamirbangla.online : দৈনিক আগামীর বাংলা :
শুক্রবার, ০৮ অগাস্ট ২০২৫, ০৪:২১ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
জরুরী সাংবাদিক নিয়োগ চলছে আপনার কাছে একটি দুর্দান্ত সুযোগ! "দৈনিক আগমির বাংলা" সংবাদপত্রে জরুরী ভিত্তিতে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
শিরোনাম :
সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন কে প্রকাশ্যে কুপিয়ে ও জবায় করে হত্যা। ময়মনসিংহ জেলা পুলিশের মাসিক কিট প্যারেড অনুষ্ঠিত গার্মেন্টস কর্মী ধর্ষণ মামলায় নান্দাইলে গ্রেপ্তার ৩” গাজীপুরে  মফস্বল সাংবাদিকদের ওপর সন্ত্রাসী হামলা: একদিনে একজন নিহত, আরেকজন আহত — বিএমএসএফ’র উদ্বেগ রাজিবদিয়ায় নিজ উদ্যোগে রাস্তা সংস্কার করছেন এলাকাবাসী বরাদ্দ নেই, তবুও থেমে নেই উন্নয়নের পথ বিড়াল দিয়ে বাঘের কাজ হবেনা: হুমায়ুন কবির ভালুকায় অপহরণের ১১ দিন পরও উদ্ধার হয়নি নবম শ্রেণির স্কুলছাত্রী ভেড়ামারায় প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির মানববন্ধন ও স্বারকলিপি প্রদান। ময়মনসিংহ ও শেরপুরে স্কুল শিক্ষার্থীদের জন্য বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বইপড়া কর্মসূচি চালু অভাবের যুদ্ধে হেরে হাসপাতালেই ‘বন্দি’ হেলাল, প্রতিদিন বাড়ছে ১৫০০ টাকা”

ধেয়ে আসছে গ্রহাণু, ধ্বংস হয়ে যেতে পারে ঢাকাও

  • প্রকাশিত: শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৩৮ বার পড়া হয়েছে

ধেয়ে আসছে গ্রহাণু, ধ্বংস হয়ে যেতে পারে ঢাকাও

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
গ্রহাণুটির আকার আনুমানিক ১৩০-৩০০ ফুট চওড়া, যা বিশাল। বিজ্ঞানীদের মতে, এটি পৃথিবীর কাছাকাছি আসার আগেই মাঝপথে ফেটে যেতে পারে, যার ফলে ৮ মেগাটন টিএনটি বিস্ফোরণের সমান শক্তি উৎপন্ন হবে। এই শক্তি এতটাই বিপুল যে এটি একটি শহরকে নিশ্চিহ্ন করতে পারে। বিজ্ঞানীরা একে ‘সিটি-কিলার’ বলে অভিহিত করেছেন।
তবে নাসা আশাবাদী, কারণ এরকম অনেক মহাজাগতিক বস্তু আগে পৃথিবীকে বিপদে ফেলতে চেয়েছিল, কিন্তু পরবর্তী সময়ে সেগুলো বিপদ তৈরি করতে পারেনি। গ্রহাণুটিকে প্রথমে ‘ইন্টারন্যাশনাল অ্যাস্টেরয়েড ওয়ার্নিং নেটওয়ার্ক’-এর দূরবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে দেখা যাবে এপ্রিল মাস পর্যন্ত, তারপর এটি দৃষ্টির বাইরে চলে যাবে এবং ২০২৮ সালে আবার দেখা যাবে। তথ্য: আনন্দবাজার, টাইমস অব ইন্ডিয়া।
নাসা সম্প্রতি এক নতুন গ্রহাণু আবিষ্কার করেছে, যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘২০২৪ওয়াইআর৪’। গত বছর ২৭ ডিসেম্বর গ্রহাণুটি বিজ্ঞানীদের চোখে প্রথম পড়ে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এই গ্রহাণু ক্রমশ পৃথিবীর দিকে এগিয়ে আসছে এবং ২০৩২ সালে এটি পৃথিবীতে আছড়ে পড়তে পারে। তবে এর বিপদ ঘটার সম্ভাবনা খুবই কম, প্রায় ৩ দশমিক ১ শতাংশ। তবুও বিজ্ঞানীরা একে পুরোপুরি উড়িয়ে দেননি।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যদি এই গ্রহাণু পৃথিবীতে আছড়ে পড়ে, তবে গোটা একটি শহর নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে। এই বিপদ-তালিকায় কলকাতা, মুম্বাই, ঢাকার মতো জনবহুল শহরগুলোও রয়েছে। নাসা জানায়, গ্রহাণুটির গতিপথ পূর্ব প্রশান্তমহাসাগরীয় এলাকা, দক্ষিণ আমেরিকার উত্তর অংশ, আফ্রিকা, আরব সাগর ও দক্ষিণ এশিয়া জুড়ে বিস্তৃত।গ্রহাণুটির আকার আনুমানিক ১৩০-৩০০ ফুট চওড়া, যা বিশাল। বিজ্ঞানীদের মতে, এটি পৃথিবীর কাছাকাছি আসার আগেই মাঝপথে ফেটে যেতে পারে, যার ফলে ৮ মেগাটন টিএনটি বিস্ফোরণের সমান শক্তি উৎপন্ন হবে। এই শক্তি এতটাই বিপুল যে এটি একটি শহরকে নিশ্চিহ্ন করতে পারে। বিজ্ঞানীরা একে ‘সিটি-কিলার’ বলে অভিহিত করেছেন।
তবে নাসা আশাবাদী, কারণ এরকম অনেক মহাজাগতিক বস্তু আগে পৃথিবীকে বিপদে ফেলতে চেয়েছিল, কিন্তু পরবর্তী সময়ে সেগুলো বিপদ তৈরি করতে পারেনি। গ্রহাণুটিকে প্রথমে ‘ইন্টারন্যাশনাল অ্যাস্টেরয়েড ওয়ার্নিং নেটওয়ার্ক’-এর দূরবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে দেখা যাবে এপ্রিল মাস পর্যন্ত, তারপর এটি দৃষ্টির বাইরে চলে যাবে এবং ২০২৮ সালে আবার দেখা যাবে। তথ্য: আনন্দবাজার, টাইমস অব ইন্ডিয়া।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© দৈনিক আগমির বাংলা
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট