1. info@dainikagamirbangla.online : দৈনিক আগমির বাংলা : দৈনিক আগমির বাংলা
  2. info@www.dainikagamirbangla.online : দৈনিক আগামীর বাংলা :
সোমবার, ১১ অগাস্ট ২০২৫, ০৫:২১ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
জরুরী সাংবাদিক নিয়োগ চলছে আপনার কাছে একটি দুর্দান্ত সুযোগ! "দৈনিক আগমির বাংলা" সংবাদপত্রে জরুরী ভিত্তিতে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
শিরোনাম :
সালথায় অপবাদের ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে ২০২৬ সালের নির্বাচন হবে ইতিহাসের সবচেয়ে সুষ্ঠু: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব সাংবাদিক তুহিনকে জবাই করে হত্যার প্রতিবাদে পঞ্চগড়ে সাংবাদিকদের প্রতিবাদ মানববন্ধন সরিষাবাড়িতে মোবাইল না দেওয়ায় স্ত্রীকে বটি দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত স্কুল টিচার্স ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ার, ত্রি-বার্ষিকী সর্বভারতীয় সম্মেলন ও প্রকাশ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত হলো। পালিত হলো রাখি বন্ধন উৎসব ও একতার মেনবন্ধন….. চাঁদাবাজি ও অস্ত্রের যন্ত্রাংশ সহ সাইদ মোল্লার অন্ধকার রাজত্ব ভেঙে পড়ল সেনাবাহিনী অভিযানে ‎ যশোর সীমান্তে বিজিবি’র অভিযানে ২১ লক্ষ টাকার অবৈধ পণ্যসহ আটক-৩ নেতৃত্বের অপরাধকর্মের দায়ভার সমর্থনকারীকে নিতে হবে —চিকনাগুলে মুফতি আলী হাসান উসামা ২২ দফা সালিশ করে ও রায় মিলেনি সাংবাদিক ফজলু মিয়ার

কেন্দুয়ায় মুঘল আমলের নির্মিত ৮২৩ বছরের মসজিদ : নামাজ আদায় করতে পারে ১৭ জন মুসুল্লি!

  • প্রকাশিত: শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫
  • ৪০ বার পড়া হয়েছে

কেন্দুয়ায় মুঘল আমলের নির্মিত ৮২৩ বছরের মসজিদ : নামাজ আদায় করতে পারে ১৭ জন মুসুল্লি!

নেত্রকোনা (কেন্দুয়া)প্রতিনিধি:
মুঘল আমলে নির্মিত ৮২৩ বছরের পুরনো মসজিদটি নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার মোফাফরপুর ইউনিয়নে ‘হারুলিয়া গ্রামে হারুলিয়া পুরাতন মসজিদ নামে পরিচিত।।
স্থানীয় লোকজন ধারনা করছেন, মুঘল আমলে নির্মিত এ সুপ্রাচীন মসজিদটি ইসলামি ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক। মসজিদটি মুঘলদের রাজত্বকালে ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজির অত্যন্ত স্নেহধন্য শাইখ মুহাম্মদ ইয়ার নামে এক ধর্মপ্রাণ ব্যক্তি ১২০০ খ্রিস্টাব্দে মসজিদটি প্রতিষ্ঠা করেন হারুলিয়া গ্রামে।
সুপ্রাচীন এ মসজিদের ভেতরের দেয়ালে ফার্সিতে লেখা শাইখ মোহাম্মদ ইয়ার-এর নাম এবং ১২শ খ্রিস্টাব্দের কথা উল্লেখ থাকায় শাইখ মুহাম্মদ ইয়ারকে এ মসজিদটির প্রতিষ্ঠা মনে করা হয়।
মসজিদটি মাত্র সাত শতাংশ ভূমির উপর নির্মিত।
মসজিদের চারকোনায় রয়েছে চারটি পিলার। যার ওপরে কলসির আকৃতিতে গম্বজের কারুকার্য করা।মসজিদের পুরো ছাদ জুড়ে বিশাল একটি গম্বুজও রয়েছে।
মসজিদের নির্মাণ লৈশী ও অবকাঠামো পোড়ামাটি, লালি, চুন, চিনি, চিটাগুড়, কষ এবং এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ দ্বারা নির্মাণ করা হয়েছে।
মুঘল আমলে নির্মিত মসজিদগুলো মধ্যে হারুলিয়া মসজিদও একটি। মসজিদটির সামনে রয়েছে সুবিশাল জালিয়ার হাওর। হাওর সংলগ্ন এ মসজিদটি মুঘল আমলের মানুষের ইবাদত-বন্দেগি স্মৃতিচিহ্ন ধারণ করে রয়েছে। কেন্দুয়া পৌরশহর থেকে প্রায় ৮ কিলোমিটার পূর্বদিকে মসজিদে অবস্থান। প্রতিদিন অনেকে মসজিদটি দেখ

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© দৈনিক আগমির বাংলা
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট