1. info@dainikagamirbangla.online : দৈনিক আগমির বাংলা : দৈনিক আগমির বাংলা
  2. info@www.dainikagamirbangla.online : দৈনিক আগামীর বাংলা :
বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ১১:৩৮ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
জরুরী সাংবাদিক নিয়োগ চলছে আপনার কাছে একটি দুর্দান্ত সুযোগ! "দৈনিক আগমির বাংলা" সংবাদপত্রে জরুরী ভিত্তিতে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
শিরোনাম :
দাবী না মানলে অন্য শিক্ষার্থীদেরও পরীক্ষায় বসতে না দেওয়ার হুমকি। সরিষাবাড়ীর তারাকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে জলাবদ্ধতায় দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা অষ্টগ্রামে আদালতের আদেশ অমান্য করে পুনরায় দোকান দখলের অভিযোগ ভোক্তাভোগির ক্ষোভ সংবিধান বাঁচাও দেশ বাঁচাও কে সামনে রেখেই একটি সাংবাদিক সম্মেলন করলেন। সাংবাদিকতা সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতার শক্তিশালী মাধ্যম — মোঃ শামীম শাহরিয়ার মেধা ও মননের সম্মাননা—ময়মনসিংহ সদরে কৃতি শিক্ষার্থীদের পুরস্কার বিতরণ” ময়মনসিংহে পরিবেশ অধিদপ্তরের মোবাইল কোর্ট পরিচালিত ও জরিমানা আদায় ভুয়া নার্স-হালনাগাদ বিহীন কাগজপত্র থাকায় দুই হাসপাতালকে জরিমানা ময়মনসিংহ আদালতে লিফট ব্যবহার নিয়ে আইনজীবী-সাধারণ মানুষের সংঘর্ষ পাথর শ্রমিকসহ সকল শ্রেণি পেশার মানুষের অধিকার আদায়ে কাজ করতে চাই -মুফতি আলী হাসান ওসামা

স্কুলে চাল চুরির অভিযোগে এবং মহিলাদের শ্লীলতাহানির হুমকি দেওয়ায় প্রধান শিক্ষককে দড়ি দিয়ে বেঁধে টানলেন মহিলারা।

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৪২ বার পড়া হয়েছে

স্কুলে চাল চুরির অভিযোগে এবং মহিলাদের শ্লীলতাহানির হুমকি দেওয়ায় প্রধান শিক্ষককে দড়ি দিয়ে বেঁধে টানলেন মহিলারা।

রিপোর্টার,সমরেশ রায় ও শম্পা দাস,পশ্চিমবঙ্গ।:
আজ ২৯ শে এপ্রিল মঙ্গলবার, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার কেশপুর এলাকায় চাল চুরির অভিযোগ উঠলো প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটে মেদিনীপুর জেলার অন্তর্গত মন্ডালিকা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।

জানা যায় চাল চূরির অভিযোগে প্রাথমিক স্কুলে প্রতিবাদ করতে গেলে প্রদান শিক্ষকের বিরুদ্ধে, স্ব সহায়ক দলের মহিলাদের শ্লীলতাহানির করে দেবে বলে হুমকি দেন শিক্ষক, এরি পরে শিক্ষককে দড়ি দিয়ে বেঁধে বিদ্যালয় থেকে টানতে টানতে রাস্তায় নিয়ে যায়।

অবশেষে কেশপুর থানার পুলিশ গিয়ে উদ্ধার করে অভিযুক্ত ওই শিক্ষককে, ইতিমধ্যে গ্রামবাসীরা সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক ও থানায় দুটি পৃথক অভিযোগ দায়ের করেন, তাদের অভিযোগ রান্না সময় নিম্নমানের সবজি দিয়ে মিড ডে মিল তৈরি করতে বাধ্য করাতো প্রধান শিক্ষক। দীর্ঘদিন ধরেই চলে আসছিল এই ধরনের কুকীর্তি।

পাশাপাশি জ্বালানির কাঠ না থাকলে , মেয়েদের শাড়ি খুলে উনুনে দিয়ে রান্না করতে বলতেন ওই অভিযুক্ত শিক্ষক। প্রতিবাদ করলে তাদেরকে বলা হতো রাস্তায় ফেলে শ্লীলতাহানি করে দেওয়া হবে। দিন দিন ধরে প্রধান শিক্ষকের এই অত্যাচার সহ্য করতো স্ব সহায়ক দলের কর্মীরা।

গ্রামবাসীদের অভিযোগ, অবিলম্বে শিক্ষককে বিদ্যালয় থেকে অপসারিত করতে হবে। কেশপুর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি চিত্তরঞ্জন গড়াই বলেন, এই ধরনের অভিযোগ পুলিশ তদন্ত করে দেখবে, যদি সত্য প্রমাণিত হয় তাহলে সে উপযুক্ত শাস্তি পাবে। এই নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। গ্রামবাসীরা ক্ষুব্ধ।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© দৈনিক আগমির বাংলা
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট