খুঁটি পূজোর মধ্য দিয়ে ২১ শে জুলাই এর প্রস্তুতি শুরু , ধর্মতলা সি ই এস সি অফিসের সামনে।
রিপোর্টার, সমরেশ রায় ও শম্পা দাস, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ,
আজ ১৫ ই জুলাই মঙ্গলবার, ঠিক দুপুর একটায় , ধর্মতলা সি ই এস সি হেড অফিসের সামনে , তৃণমূল নেতৃত্বদের উপস্থিতিতে, একুশে জুলাই এর প্রস্তুতি খুঁটি পূজোর মাধ্যমে শুরু হলো।
এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সী, বিধায়ীকা সায়নী ঘোষ, বিধায়ক দেবাশীষ কুমার, এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, রাজীব দাস, স্বরূপ ঘোষ, ত্রিরাঙ্কুর ভট্টাচার্য সহ অন্যান্যরা,
একুশে জুলাই শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে, প্রতিবছরের ন্যায় এ বছরও তাহার প্রস্তুতি শুরু হলো, আগামী একুশে জুলাই মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে এবং অন্যান্য সকল তৃণমূল নেতৃত্বদের উপস্থিতিতে শহীদ দিবস দিবস হিসাবে পালিত হবে একুশে জুলাই। তাহারী শুভ সূচনা হলো আজকে খুঁটি পূজার মধ্য দিয়ে , এবং আজ থেকে শুরু হল প্যান্ডেল তৈরি করার কাজ, একে একে নেতৃত্বরা এলাকা পরিদর্শনে আসছেন , আগামীকালও ধর্মতলা ডরিনা ক্রসিং এর সামনে মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভা ঘিরে চলছে মঞ্চ,
আজকে যাদবপুরের বিধায়িকা ঘোষ বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে বলেন, মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সব সময় সবার কথা ভাবেন, সবাইকে নিয়ে চলার চেষ্টা করেন, এবং তিনি যা যা প্রতিশ্রুতি দেন সেই গুলি রক্ষা করার চেষ্টা করেন, বাংলায় উন্নয়নের জনজোয়ার এনে দিয়েছেন,
বিরোধী দল কে কি বলল আমাদের জানার দরকার নাই, যারা বাংলা বিদ্বেষী, বাংলা ভাষাকে পরিবর্তন করতে চাই, তাদের ঠাঁই বাংলায় হয় না।, এই বাংলা রবীন্দ্রনাথের বাংলা, এই বাংলা বিভিন্ন মহাপুরুষদের বাংলা, এই বাংলা স্বাধীনতা সংগ্রামীদের বাংলা, তাই বাংলাকে ভাগ হতে দেবো না,
বিজেপি সরকার যাই করুক না কেন ২৬ এর ভোটেই দেখা যাবে আবার, অমিত শাহ ও প্রধানমন্ত্রী কে নিয়ে জানতে চাইলে বলেন, ওনারা আসতেই পারেন, উনারা আমাদের আমন্ত্রিত, কিন্তু এসে যাই করুক না কেনো, কোন লাভ হবে না, বাংলার মানুষ, উন্নয়ন চাই, তাই ২৬ এ বাংলার মানুষ আবার বুঝিয়ে দেবে এটাই আমরা আশা করছি। আগামী একুশে জুলাই মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে এবং মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সাধারণ মানুষের জন্য আবারো কিছু বার্তা দিতে চলেছেন। ঐদিন ধর্মতলা চত্বর জন জোয়ারে পরিণত হবে।