কলকাতার আই ই এম ম্যানেজমেন্ট হাউসে, শুভ উদ্বোধন হলো--কমিকস বুক (আয়াত)।
রিপোর্টার, সমরেশ রায় ও শম্পা দাস, কলকাতা পশ্চিমবঙ্গ,
আজ ২০শে জুলাই রবিবার, ১৯ শে জুলাই শনিবার ঠিক সকাল ১১ টায়, কলকাতা ইনস্টিটিউট অফ ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যানেজমেন্ট (আই ই এম) ও কলকাতা ইউনিভার্সিটি অফ ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট (ইউ ই এম) এর সহযোগিতায়, কলকাতা (আই ই এম) ম্যানেজমেন্ট হাউসে , কমিকস বুক ( আয়াত) এর শুভ সূচনা এবং ফেস্টিভ্যালের উদ্বোধন, যাহা দুই দিন ধরে চলবে, সকল অতিথিদের উপস্থিতিতে ফিতে কাটার মধ্য দিয়ে আজকের অনুষ্ঠানের উদযাপিত হয়।
বিশিষ্ট অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, পার্থ প্রতিম সরকার, দীপ ঘোষ - চারবাক, হর্ষমোহন চট্টরাজ, সৌরভ রঞ্জন নাথ, এবং উপস্থিত ছিলেন
প্রফেসর দেবলীনা চক্রবর্তী ও প্রফেসর আত্রেয়ী চৌধুরী সহ অন্যান্যরা।
প্রত্যেক অতিথিকে উত্তরীয়, ব্যাচ পড়িয়ে, পুষ্পস্তবক ও স্মারক দিয়ে সম্মানিত করেন।
এরপর আই ই এম কলকাতার পরিচালক অধ্যাপক ড: সত্যজিৎ চক্রবর্তী ব্যক্ত করেছেন যে কমিকস পদ্ম একটি বার্ষিক ঐতিহ্য পরিণত হওয়ার লক্ষ্য রাখে, যা শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন দেখাতে, তৈরি করতে এবং শ্রেণিকক্ষের বাইরে তাদের আবেগ উদযাপন করতে উৎসাহিত করবে বলে আশা করা যায়।
সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে, অতিথিরা বলেন, কমিকস একটি শক্তিশালী মাধ্যম, সিনেমায় এবং বইয়ের মত এইগুলো নিয়ে অনেক কাজ হচ্ছে, প্রথম বিশ্বের দেশে যেভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে, বাংলা তো কমিকস নিয়ে ভাবুন এবং জনপ্রিয় করে তোলার চেষ্টা করুন।, এছাড়াও কমিকস যে বিভিন্ন ধরনের হয় নন ফিকশন কমিক্স ও এফিক্সসন কমিক্স, যাহার থেকে অনেক কিছু শেখা যায়, আজকের ফেস্টিভ ভ্যাল যা নিয়ে সুন্দর অনুষ্ঠানের আয়োজন, কানে বিভিন্ন স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী থেকে শুরু করে শিক্ষকরা অংশগ্রহণ করেছেন, এবং যাহাদের উদ্যোগে এই ধরনের একটি অনুষ্ঠান ও বইয়ের শুভ সূচনা করলেন আমরা গর্বিত, আমরাও একজন কার্টুনিস্ট, কিন্তু এই ধরনের উদ্যোগ খুব কম দেখা যায়, যারা বিগত কয়েক বছর ধরে অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ছাত্রছাত্রীদের মনে উৎসাহ সহযোগীছেন, কম্পিটিশনের আয়োজন করেছেন, সত্যিই প্রশংসনীয়, আজ দেশ-বিদেশ থেকে বিভিন্ন কার্টুনিস্টরা উপস্থিত হয়েছেন আমরাও তার সাথে সহমত পোষণ করেছি। সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছি, আমরাও চাই এটাকে ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে পৌঁছে দেওয়া, ছাত্র-ছাত্রীদের মনোযোগ করানো, আগামী দিনে বাংলায় যেন কমিকস ভার্সন এর মধ্য দিয়ে বাংলায় এগিয়ে চলে, অন্য দেশের মতো প্রভাব বিস্তার করে।
এই সম্বন্ধে বলতে গিয়ে প্রফেসর দেবলীনা চক্রবর্তী বলেন, এই অনুষ্ঠানটি শিক্ষার্থীদের জন্য, তাদের সৃজনশীলতাকে প্রকাশ করা এবং পপ সংস্কৃতির প্রতি তাদের অভ্যন্তরীণ আবেগের সাথে সংযোগ স্থাপনের জন্য একটি শক্তিশালী ক্ষেত্র তৈরি করবে বলে আশা করছি।
অন্যদিকে প্রফেসর আত্রেয়ী চৌধুরী বলেন, যে অংশগ্রহণকারীদের দ্বারা প্রকাশিত শক্তি এবং উৎসাহই এই অনুষ্ঠানটিকে বাস্তবে রূপ দেবে, আরো উল্লেখ করে বলেন যে ক্রমিক আগামী বছরগুলিতে পপ সংস্কৃতির ভার্সন কেবল ব্যক্তিত্ব এবং শৈল্পিক স্বাধীনতা উদযাপনের চেয়েও বেশি কিছু ।
আজ সকল ছাত্র-ছাত্রীদের দেশে বলেন আগামী দিনে এই কমিক্স যেন বাংলায় ছড়িয়ে পড়ে, প্রতিদিন ছাত্রছাত্রীর হৃদয় জয় করতে পারে এই আশা রাখছি।
২০২৫ সালের ক্রমিক ভার্সনটি সহপাঠক্রম এবং সাংস্কৃতিক প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সামগ্রিক ছাত্র উন্নয়নকে উৎসাহিত করার ক্ষেত্রে, ই এম- ইউ ই এন গ্রুপের বিশ্ব বিশ্বাসের সাক্ষ্য হিসেবে কাজ করবে, এটি একাডেমিক জীবন এবং শৈল্পিক আকাঙ্খার মধ্যে ব্যবধান পুরন করবে।।
সাংবাদিক মোঃ মিন্টু মিয়া কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত