1. info@dainikagamirbangla.online : দৈনিক আগমির বাংলা : দৈনিক আগমির বাংলা
  2. info@www.dainikagamirbangla.online : দৈনিক আগামীর বাংলা :
সোমবার, ১১ অগাস্ট ২০২৫, ০৫:১৮ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
জরুরী সাংবাদিক নিয়োগ চলছে আপনার কাছে একটি দুর্দান্ত সুযোগ! "দৈনিক আগমির বাংলা" সংবাদপত্রে জরুরী ভিত্তিতে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
শিরোনাম :
সালথায় অপবাদের ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে ২০২৬ সালের নির্বাচন হবে ইতিহাসের সবচেয়ে সুষ্ঠু: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব সাংবাদিক তুহিনকে জবাই করে হত্যার প্রতিবাদে পঞ্চগড়ে সাংবাদিকদের প্রতিবাদ মানববন্ধন সরিষাবাড়িতে মোবাইল না দেওয়ায় স্ত্রীকে বটি দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত স্কুল টিচার্স ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ার, ত্রি-বার্ষিকী সর্বভারতীয় সম্মেলন ও প্রকাশ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত হলো। পালিত হলো রাখি বন্ধন উৎসব ও একতার মেনবন্ধন….. চাঁদাবাজি ও অস্ত্রের যন্ত্রাংশ সহ সাইদ মোল্লার অন্ধকার রাজত্ব ভেঙে পড়ল সেনাবাহিনী অভিযানে ‎ যশোর সীমান্তে বিজিবি’র অভিযানে ২১ লক্ষ টাকার অবৈধ পণ্যসহ আটক-৩ নেতৃত্বের অপরাধকর্মের দায়ভার সমর্থনকারীকে নিতে হবে —চিকনাগুলে মুফতি আলী হাসান উসামা ২২ দফা সালিশ করে ও রায় মিলেনি সাংবাদিক ফজলু মিয়ার

দেউচা পাঁচামি আদিবাসীদের জমি ও জীবন জীবিকা রক্ষার লড়াই এর সমর্থনে মহামিছিল।

  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ২১ মার্চ, ২০২৫
  • ৩৮ বার পড়া হয়েছে

দেউচা পাঁচামি আদিবাসীদের জমি ও জীবন জীবিকা রক্ষার লড়াই এর সমর্থনে মহামিছিল।

রিপোর্টার, সমরেশ রায় ও শম্পা দাস,কলকাতা,পশ্চিমবঙ্গ:
আজ ২১ শে মার্চ শুক্রবার, ঠিক সকাল ১১ টায়, শিয়ালদা থেকে ধর্মতলা হোয়াই চ্যানেল পর্যন্ত বিশাল মহা মিছিল করলেন, দউচা পাঁচামি আদিবাসীদের জমি ও জীবন জীবিকার রক্ষার লড়াইয়ের সমর্থনে। প্রায় কয়েকশ আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষেরা এই মিছিলে পা মেলান তীর ও ধনুক সহকারে।

জল জঙ্গল জমি ও আদিবাসী দের উৎখাত করার প্রতিবাদে, এই আন্দোলন ও মহামিছিল, তাদের দাবি এটা আমরা হতে দেব না।

সারা মিছিলে তারা একটি স্লোগান তুলে ধরেন….. লোকসভা না বিধানসভা…..। সবচেয়ে বড় গ্রাম সভা। এইমু আমিছিলে অংশগ্রহণ করেন বিভিন্ন জেলা থেকে আগত আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষেরা এবং উপস্থিত ছিলেন জল জঙ্গল জমিন ও আদিবাসী বাঁচাও আন্দোলনের পক্ষ থেকে রাজেন টুডু ও শৈলেন বেসরা জাহাদের উদ্যোগে এই মহা মিছিল সম্পন্ন হয়

তাহারা বলেন কেন্দ্র ও রাজ্যের ক্ষমতায় বারবার বদল এলেও প্রকৃতি ধ্বংস করে, মানুষকে উচ্ছেদ করে, প্রকল্প করার নীতি সব আমলে সমান ভাবে চলছে, আর উচ্ছে ধোয়া মানুষের বেশিরভাগই আদিবাসী মানুষ।

উদাহরণ দিয়ে বলেন , পাঞ্চেত মুকুটমণিপুর , দুর্গাপুর, রানীগঞ্জের কথা বলা যায়। যেখানে উচ্ছেদ হয়েছেন হাজার হাজার আদিবাসী মানুষ। ধ্বংস হয়েছে বিশাল পরিমাণ জঙ্গল এলাকায়, শুধু এ রাজ্যে নয়, ভারতের সব রাজ্যে এমনই নানা প্রকল্পের উদাহরণ দেখতে পাওয়া যায়।
যেমন নর্মদা, টাটানগর, নিয়ম গিরি ,হাঁসদেও তালিকার মধ্যে রয়েছে। প্রকল্পে সরকার একটাই যুক্তি দিয়েছে উন্নয়ন, উন্নয়ন মানে একদিকে যেমন বিদ্যুৎ, সেচের জল, খনিজ সম্পদ উত্তোলন, চওড়া রাস্তা অন্যদিকে মোটা মাইনের চাকরীর বন্দোবস্ত, আবার এসব পেতে গেলে তৈরি করতে হবে খনি কারখানা নদী বাঁধ। তারা বলছে দেউ চাই কয়লা খনি হলে এক লক্ষ কর্মসংস্থান হবে।
সরকারের কাছে আমাদের দাবী অবিলম্বে আমাদের কথা ভেবে তারপর প্রকল্প। নচেৎ জবাব আমরা দেব,

তাহারা বলেন সরকার উন্নয়নের নামে আদিবাসী উচ্ছেদ, এতক্ষণে এত বিদ্যুৎ কাদের স্বার্থে কোন উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন, প্রকৃতি ধ্বংস হলে মানুষ বাঁচবে কি করে, আর মানুষ না থাকলে ভোগ করবে কারা, তাহারা আরো বলেন বাঁকুড়া বর্ধমান পুরুলিয়াতে ডিভিসি এবং অন্য যে বিপুল পরিমাণ কারখানা, খনি হয়েছে, তাতে কত ভাগ আদিবাসী মানুষের সম্মানজনক জীবিকার ব্যবস্থা হয়েছে। যত পরিবার উচ্ছেদ হয়েছে তার নগণ্যতম চাকরি পেয়েছে মানুষ।

তাই আর আমরা ভুলছি না আর মানছি না, যদি আমাদের ন্যায্য পাওনা না পাই আমরা এই আন্দোলন থেকে পিছুপা হবো না, আমাদের আন্দোলন আরো জোরদার হবে, সরকার আগে আমাদের কথা ভাবুক তারপর উন্নয়ন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© দৈনিক আগমির বাংলা
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট