1. info@dainikagamirbangla.online : দৈনিক আগমির বাংলা : দৈনিক আগমির বাংলা
  2. info@www.dainikagamirbangla.online : দৈনিক আগামীর বাংলা :
শনিবার, ০২ অগাস্ট ২০২৫, ০২:৪৭ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
জরুরী সাংবাদিক নিয়োগ চলছে আপনার কাছে একটি দুর্দান্ত সুযোগ! "দৈনিক আগমির বাংলা" সংবাদপত্রে জরুরী ভিত্তিতে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
শিরোনাম :
ভারতের রাষ্ট্রপতি দুই দিনের পশ্চিমবঙ্গ সফর করলেন। চলতি ট্রেনে উঠতে গিয়ে এক যুবক পা হারালেন গাজীপুরের কাপাসিয়ার পাচুঁয়া ভাইরাল শাপলা বিলে নৌকা ডুবির ঘটনা,একজনের মৃত্যু চাঁপাইনবাবগঞ্জে শহীদদের স্মরণে তারুণ্যের আইডিয়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধন মেহেরপুর ডিএনসির অভিযানে ১৪০বোতল ফেনসিডিল-সহ তিন মাদক ব্যবসায়ী আটক কবিতা কেউ কথা রাখেনি “মিনি চিড়িয়াখানা উচ্ছেদ, জয়নুল পার্কে আসছে কিডস জোন” কাপাসিয়ার শাপলা বিলে নৌকাডুবিতে দুই কিশোরের মর্মান্তিক মৃত্যু ধোবাউড়া থানা কর্তৃক ১৪৫ বোতল অবৈধ ভারতীয় মদ সহগ্রেফতার ০৩ ও পিক আপ জব্দ ইজিবাইক চালক হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করেছেন আদালত আজ এতে ৫ জন কে ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন ওপর এক দিক থেকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছে।

বিশ্ব শান্তি কামনা’র মধ্যে দিয়ে সরিষাবাড়ীতে চড়ক পূজা অনুষ্ঠিত

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৬৮ বার পড়া হয়েছে

বিশ্ব শান্তি কামনা’র মধ্যে দিয়ে সরিষাবাড়ীতে চড়ক পূজা অনুষ্ঠিত

সরিষাবাড়ী ( জামালপুর) প্রতিনিধি:
ঋতুরাজ বসন্তেরও বিদায়ের দিন। বাংলা বছরের শেষ দিন হওয়ায় চৈত্র মাসের শেষ দিনটিকে বলা হয় চৈত্র সংক্রান্তি। চৈত্র সংক্রান্তি উপলক্ষে জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে অনুষ্ঠিত হলো ১১ দিনব্যাপী চড়ক উৎসব বা শিব পূজার মধ্যে দিয়ে সোমবার (১৪ ) বিকেলে শেষ হয়েছে।
১৪ এপ্রিল এদিনকে চৈত্র সংক্রান্তি হিসেবে পালন করে থাকেন হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা। বছরের শেষ দিনে চড়ক পূজার আয়োজন করা হয়ে থাকে। প্রতিবছরের মতো এবছরও সরিষাবাড়ী উপজেলার কামরাবাদ সোনাকান্দর এলাকায় এদিন বিকেলে চড়ক পূজার আয়োজন করা হয়।
এ পূজা উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সরিষাবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ চাদ মিয়া, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ জামালপুর জেলা শাখার যুগ্ম সম্পাদক রমেশ সুত্রধর , সোনাকান্দও পূজা মন্দিরের সভাপতি কুবের চন্দ্র বর্মন সহ কার্য নিবাহী পরিষদের নেতৃবৃন্দ সহ বিভিন্ন পেশাজিবীরা উপস্থিত ছিলেন।
চড়ক পূজা মূলত শিব ঠাকুরের পূজা, একে শিবের গাজনও বলা হয়ে থাকে। এ পূজায় অংশগ্রহণকারীরা চৈত্র মাস বাড়ির বাইরে শিব মন্দিরে অবস্থান করেন। এ সময় তারা লাল কাপড় পরে সন্ন্যাসীর মতো বিশেষ ভাবে জীবনযাপন করেন। তাদের ভক্ত বলা হয়ে থাকে। তারা শিব এবং গৌরী সাজিয়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে গাজনের গান গায়। মানুষ চাল-সবজি অথবা আর্থিকভাবে যতোটুকু সহায়তা দিয়ে থাকেন তা দিয়ে ভক্তরা নিজেদের খাবার খান এবং বাকিটা সঞ্চয় করে রাখেন। এই সহায়তা দিয়ে বছরের শেষ দিন অথবা পরে চড়ক পূজার আয়োজন করা হয়।
চড়ক পূজার বিশেষত্ব হলো খালি পায়ে ভক্তরা আগুনের মধ্য দিয়ে হাঁটা-চলা করেন, পিঠে বিশাল আকারের বরশি গেথে চড়ক গাছে ঝুলে থাকেন। এসব দেখতে প্রচুর সংখ্যক লোক ভিড় জমান। এবছরও সোনাকান্দর গ্রামে এই পূজায় তার ব্যতিক্রম হয়নি। তবে চিরাচরিত এই পূজা দিন দিন কমে আসছে। আগে যেখানে প্রচুর সংখ্যায় চড়ক পূজার আয়োজন করা হতো এখন তা একেবারে কমে এসেছে।
চড়ক গাছে ভক্ত গোপাল রায় ও তার ছেলে সাগর রায় এর পিঠে লোহার হুড়কা লাগান ধীরেণ সন্যাসী। পরে তাদের দুজন কে চাকার সঙ্গে বেঁধে দ্রুতবেগে ঘোরানো হয়। এটি দেখতে হাজারো নর-নারী’র ঢল পড়ে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© দৈনিক আগমির বাংলা
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট