1. info@dainikagamirbangla.online : দৈনিক আগমির বাংলা : দৈনিক আগমির বাংলা
  2. info@www.dainikagamirbangla.online : দৈনিক আগামীর বাংলা :
শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ০২:০৩ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
জরুরী সাংবাদিক নিয়োগ চলছে আপনার কাছে একটি দুর্দান্ত সুযোগ! "দৈনিক আগমির বাংলা" সংবাদপত্রে জরুরী ভিত্তিতে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
শিরোনাম :
সালথায় নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকারসহ পরকীয়ার প্রেমিকের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রীর পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। অরিজিৎ ফটোগ্রাফীর পরিচালনায়, প্রথম বর্ষ ফটোগ্রাফী চিত্রপ্রদর্শনীর শুভ সূচনা হলো। কালাইয়ে লোক সংস্কৃতি পরিষদের উদ্দ্যোগে গুণীজন সন্মাননা প্রদান পিস্তল দেখিয়ে দোকানে হুমকি সেনাবাহিনীর হাতে আটক ২ কিশোর.. ময়মনসিংহ মাসকান্দা বাস স্ট্যান্ড এলাকায় মোবাইল কোট পরিচালিত কয়েক দিনের প্রচন্ড গরমে সাধারণ মানুষ যখন নাভিশ্বাস, হঠাৎ করেই নেমে এলো বৃষ্টি। মেহেরপুর জালশুকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে নূর মোহাম্মদ ৪৮ ঘণ্টারও বেশি সময় জ্ঞাহীন কালিয়ার তালবাড়িয়ায় ট্রলি-ইজিবাইক সংঘর্ষে দম্পতির মর্মান্তিক মৃত্যু হাবিলাসদ্বীপ ইউনিয়ন বিএনপি’র ঈদ পূর্ণমিলনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন শ্রীপুরে আপত্তিকর ভিডিও ছবি ইন্টারনেটে ছেড়ে দেয়ার হুমকি প্রেমিক প্রেমিকার আত্নহত্যা

স্কুলে চাল চুরির অভিযোগে এবং মহিলাদের শ্লীলতাহানির হুমকি দেওয়ায় প্রধান শিক্ষককে দড়ি দিয়ে বেঁধে টানলেন মহিলারা।

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৩০ বার পড়া হয়েছে

স্কুলে চাল চুরির অভিযোগে এবং মহিলাদের শ্লীলতাহানির হুমকি দেওয়ায় প্রধান শিক্ষককে দড়ি দিয়ে বেঁধে টানলেন মহিলারা।

রিপোর্টার,সমরেশ রায় ও শম্পা দাস,পশ্চিমবঙ্গ।:
আজ ২৯ শে এপ্রিল মঙ্গলবার, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার কেশপুর এলাকায় চাল চুরির অভিযোগ উঠলো প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটে মেদিনীপুর জেলার অন্তর্গত মন্ডালিকা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।

জানা যায় চাল চূরির অভিযোগে প্রাথমিক স্কুলে প্রতিবাদ করতে গেলে প্রদান শিক্ষকের বিরুদ্ধে, স্ব সহায়ক দলের মহিলাদের শ্লীলতাহানির করে দেবে বলে হুমকি দেন শিক্ষক, এরি পরে শিক্ষককে দড়ি দিয়ে বেঁধে বিদ্যালয় থেকে টানতে টানতে রাস্তায় নিয়ে যায়।

অবশেষে কেশপুর থানার পুলিশ গিয়ে উদ্ধার করে অভিযুক্ত ওই শিক্ষককে, ইতিমধ্যে গ্রামবাসীরা সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক ও থানায় দুটি পৃথক অভিযোগ দায়ের করেন, তাদের অভিযোগ রান্না সময় নিম্নমানের সবজি দিয়ে মিড ডে মিল তৈরি করতে বাধ্য করাতো প্রধান শিক্ষক। দীর্ঘদিন ধরেই চলে আসছিল এই ধরনের কুকীর্তি।

পাশাপাশি জ্বালানির কাঠ না থাকলে , মেয়েদের শাড়ি খুলে উনুনে দিয়ে রান্না করতে বলতেন ওই অভিযুক্ত শিক্ষক। প্রতিবাদ করলে তাদেরকে বলা হতো রাস্তায় ফেলে শ্লীলতাহানি করে দেওয়া হবে। দিন দিন ধরে প্রধান শিক্ষকের এই অত্যাচার সহ্য করতো স্ব সহায়ক দলের কর্মীরা।

গ্রামবাসীদের অভিযোগ, অবিলম্বে শিক্ষককে বিদ্যালয় থেকে অপসারিত করতে হবে। কেশপুর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি চিত্তরঞ্জন গড়াই বলেন, এই ধরনের অভিযোগ পুলিশ তদন্ত করে দেখবে, যদি সত্য প্রমাণিত হয় তাহলে সে উপযুক্ত শাস্তি পাবে। এই নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। গ্রামবাসীরা ক্ষুব্ধ।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© দৈনিক আগমির বাংলা
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট