1. info@dainikagamirbangla.online : দৈনিক আগমির বাংলা : দৈনিক আগমির বাংলা
  2. info@www.dainikagamirbangla.online : দৈনিক আগামীর বাংলা :
শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ০১:২৬ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
জরুরী সাংবাদিক নিয়োগ চলছে আপনার কাছে একটি দুর্দান্ত সুযোগ! "দৈনিক আগমির বাংলা" সংবাদপত্রে জরুরী ভিত্তিতে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
শিরোনাম :

বাবা-মা আর পাষান্ড বখাটে স্বামীর হাত থেকে রক্ষা পেতে আশ্রয় নিয়েছেন বোন আর দুলাভাই এর সংসারে।

  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৮ জুলাই, ২০২৫
  • ৩ বার পড়া হয়েছে

বাবা-মা আর পাষান্ড বখাটে স্বামীর হাত থেকে রক্ষা পেতে আশ্রয় নিয়েছেন বোন আর দুলাভাই এর সংসারে।

স্টাফ রিপোর্টার কুষ্টিয়া জেলা।
তাফরিহা খাতুন নাইমা। ভেড়ামারা ডিগ্রী কলেজের বিএসএস প্রথম বর্ষের ছাত্রী। বাবা-মা আর পাষান্ড বখাটে স্বামীর হাত থেকে রক্ষা পেতে আশ্রয় নিয়েছেন বোন আর দুলাভাই এর সংসারে।

স্টাফ রিপোর্টার কুষ্টিয়া জেলা।
আর আশ্রয় দেওয়ায় যেন কাল হয়েছে বোন আর সেই দুলাভাই’র। গত ৫ বছর ধরেই বখাটে স্বামী, বাব-মা যেন পিছু ছাড়ছেই না তাফরিহা খাতুন নাইমা এবং তাদের আশ্রয়দাতা বোন আর দুলাভাই’র। নাইমাকে কিডন্যাপ করার একাধিক প্ল্যান ভেস্তে যাওয়ার পর এখন দুলাভাই কে সন্ত্রাসী আখ্যা দিয়ে সেনাবাহিনী দিয়ে হেনস্তা করার পথ বেছে নিয়েছেন তারা। যেন ভয় পেয়ে বাড়ি থেকে বিতাড়িত করে দেন নাইমা। এমন বিষয় তুলে ধরে দুই বোন পাষান্ড বাবার বিরুদ্ধে সাংবাদিক সম্মেলনো করেছেন। বুধবার রাতে ভেড়ামারা হাইস্কুল গলিতে স্থানীয় সাপ্তাহিক কুষ্টিয়ার মুখ পত্রিকা অফিসে আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে নানা বিষয় তুলে আনেন দুই বোন তাফরিহা খাতুন নাইমা এবং রোকাইয়া খাতুন।
সাংবাদিক সম্মেলনে তাফরিহা খাতুন নাইমা বলেন, ভেড়ামারা উপজেলার চাঁদগ্রাম ইউনিয়ন কোদালিয়াপাড়া গ্রামের মোঃ আবু নেছার উদ্দীন (৫০) আমার পিতা। র্দীঘদিন ধরেই সে শারিরিকভাবে ও মানসিক ভাবে আমার উপর নির্যাতন করে আসছে। ৫ বছর আগে গত ১০ জুন ২০১৯ নবম শ্রেণীতে পড়াকালীন সময়ে আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে অপ্রাপ্ত বয়সে জোরপূর্বকভাবে একজন দুঃচরিত্র বয়স্ক বখাটে লোকের সাথে জোর করে বিবাহ দেয়। আমি বাবার বয়সী লম্পট প্রকৃতির ওই লোকের সাথে সংসার করতে রাজি না হলে, আমার উপরে তাদের অমানবিক শারিরীক ও মানসিক নির্যাতন দ্বিগুণ বাড়িয়ে দেয়। অসহনীয় শারিরীক ও মানসিক অত্যাচারে আমি দিশেহারা ও নিরুপায় হয়ে একাধিকবার পালানোর চেষ্টা করি। এবং এক সময়ে পালিয়ে এসে বড় বোন আর দুলাভাই এর সংসারে আশ্রয় নিই। ওই বখাটে লম্পট কে তালাক দিই।
আজ পাঁচ বছর ধরে আমার বোনের সংসারে আমি খুব নিরাপত্তায় আছি, এবং ক্লাস নবম শ্রেণী থেকে বিএসএস পর্যন্ত সম্পূর্ণ পড়ালেখার খরচ আমার বোন ও আমার দুলাভাই চালিয়ে আসছে। এমন কি প্রত্যেকদিন আমার ১২০ টাকার করে ওষুধ লাগে এই পাঁচ বছর ধরে তারা আমার পুরো চিকিৎসাও করে আসছে। যেটা আমি আমার বাবার সংসারে কখনোই পাই নাই। আমি এখানে খুব নিরাপত্তায় আছি আমি এখান থেকে কোথাও যাবো না ।আমার পড়ালেখা এখান থেকেই শেষ করে নিজের পায়ে দাঁড়াতে চাই।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০৩১  
© দৈনিক আগমির বাংলা
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট