1. info@dainikagamirbangla.online : দৈনিক আগমির বাংলা : দৈনিক আগমির বাংলা
  2. info@www.dainikagamirbangla.online : দৈনিক আগামীর বাংলা :
সোমবার, ১১ অগাস্ট ২০২৫, ০২:৪৩ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
জরুরী সাংবাদিক নিয়োগ চলছে আপনার কাছে একটি দুর্দান্ত সুযোগ! "দৈনিক আগমির বাংলা" সংবাদপত্রে জরুরী ভিত্তিতে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।
শিরোনাম :
সালথায় অপবাদের ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে ২০২৬ সালের নির্বাচন হবে ইতিহাসের সবচেয়ে সুষ্ঠু: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব সাংবাদিক তুহিনকে জবাই করে হত্যার প্রতিবাদে পঞ্চগড়ে সাংবাদিকদের প্রতিবাদ মানববন্ধন সরিষাবাড়িতে মোবাইল না দেওয়ায় স্ত্রীকে বটি দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত স্কুল টিচার্স ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ার, ত্রি-বার্ষিকী সর্বভারতীয় সম্মেলন ও প্রকাশ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত হলো। পালিত হলো রাখি বন্ধন উৎসব ও একতার মেনবন্ধন….. চাঁদাবাজি ও অস্ত্রের যন্ত্রাংশ সহ সাইদ মোল্লার অন্ধকার রাজত্ব ভেঙে পড়ল সেনাবাহিনী অভিযানে ‎ যশোর সীমান্তে বিজিবি’র অভিযানে ২১ লক্ষ টাকার অবৈধ পণ্যসহ আটক-৩ নেতৃত্বের অপরাধকর্মের দায়ভার সমর্থনকারীকে নিতে হবে —চিকনাগুলে মুফতি আলী হাসান উসামা ২২ দফা সালিশ করে ও রায় মিলেনি সাংবাদিক ফজলু মিয়ার

২২ দফা সালিশ করে ও রায় মিলেনি সাংবাদিক ফজলু মিয়ার

  • প্রকাশিত: রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৫
  • ৩ বার পড়া হয়েছে

২২ দফা সালিশ করে ও রায় মিলেনি সাংবাদিক ফজলু মিয়ার

ওসমানীনগর প্রতিনিধি ::
সিলেটের ওসমানীনগর উপজেলায় দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে থাকা এক সালিশি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন না হওয়ায় আতঙ্ক ও নিরাপত্তাহীনতায় দিন কাটাচ্ছেন বড় ইসবপুর গ্রামের বাসিন্দা ও সাংবাদিক মোঃ ফজলু মিয়া। তার অভিযোগ, প্রতিপক্ষ কেবল সালিশি রায় কার্যকর করতে গড়িমসি করছে না, বরং তাকে সামাজিকভাবে হেয় করা, মানসিকভাবে নিপীড়ন এবং প্রাণনাশের হুমকিতেও জড়িত।

ফজলু মিয়া জানান, ২০২৪ সালের ১৫ অক্টোবর ওসমানীনগর থানার তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠিত এক সালিশি বৈঠকে পারিবারিক সম্পত্তি, আর্থিক লেনদেন ও সম্পর্ক উন্নয়ন সংক্রান্ত একাধিক সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এর অংশ হিসেবে স্থানীয় মল্লিক মিয়া ও তার পিতা ১০ শতক জমি রেজিস্ট্রির মাধ্যমে তার নামে হস্তান্তরের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে ‘মিথ্যা অপবাদ’ ও ‘অশালীন প্রচারণা’ চালিয়ে সেই সিদ্ধান্ত ভেস্তে দেওয়ার চেষ্টা শুরু হয়।

তার দাবি, স্থানীয় কিছু ব্যক্তি—যাদের মধ্যে মল্লিক মিয়া, নেওয়াজ মিয়া, মনোয়ারা বেগম, ডেসমিন বেগম ও ঐলাতুন নেছা—একত্রে তাকে ‘পাগল’ ও ‘মাদকাসক্ত’ আখ্যা দিয়ে কুৎসা রটায়। এমনকি অতীতে তাকে জোরপূর্বক এক মাদক নিরাময় কেন্দ্রে প্রেরণ করা হয়, যদিও তিনি শুধুমাত্র ধূমপায়ী ছিলেন এবং কোনো মাদকাসক্ত ছিলেন না। এ ছাড়া সৌদি আরব ও ওমান থেকে তার নামে বিভ্রান্তিকর বার্তা পাঠানো হয় বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

“গত এক বছরে ২২ বার সালিশের তারিখ নির্ধারণ করা হলেও প্রতিপক্ষ ইচ্ছাকৃতভাবে বিষয়টি ঝুলিয়ে রেখেছে। সর্বশেষ ৪ আগস্টের বৈঠকেও কোনো সমাধান হয়নি,” বলেন ফজলু মিয়া। তার আশঙ্কা—যদি তিনি এলাকায় অবস্থান করেন, প্রাণনাশের ঘটনাও ঘটতে পারে।

বর্তমানে তিনি নিজের ঘরে রাখা TV ONE UK-এর ভিডিও ক্যামেরা ও গুরুত্বপূর্ণ সরঞ্জাম ফেলে রেখে এলাকা ত্যাগে বাধ্য হয়েছেন। উল্লেখ্য, তিনি যুক্তরাজ্যভিত্তিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম TV ONE UK-এর প্রতিনিধি এবং অনলাইন নিউজ পোর্টাল প্রথম সিলেট-এর ওসমানীনগর উপজেলা প্রতিনিধি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।

এ ঘটনায় সাংবাদিক ফজলু মিয়া সিলেট জেলার পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত আবেদন করেছেন। আবেদনে তিনি তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে তদন্ত এবং দ্রুত সালিশি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছেন। সেই সঙ্গে তিনি অভিযুক্তদের নাম, যোগাযোগ নম্বর ও সালিশদাতাদের তথ্যও জমা দিয়েছেন

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১
© দৈনিক আগমির বাংলা
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট